দেওবন্দীরা নিজেদের কুৎসিত চেহারা আয়নায় দেখে নিক

#দেওবন্দ_ধামাকা: (১ম পর্ব)

দেওবন্দীদের হাকিমুল উম্মত মৌলভী আশরাফ আলী থানবী তার মামুর একটি ঘটনা তার কিতাব আল ইফাদাত-ই ইয়াওমিয়া'র মধ্যে বর্ননা করেছেন। এ ঘটনা দ্বারা বুঝা যায় যে, তাদের চরিত্র ছিল নিকৃষ্ট পর্যায়ের,আর আক্বল ছিল অপরিপক্ক।নতুবা এমন কুরুচিপূর্ন ঘটনা কিভাবে কিতাবে লিখা যায়?????

এবার আসুন ঘটনাটি কি ছিল জানি..!

আশরাফ আলী থানবীর মামা প্রথমবার কানপুর তাশরীফ আনলেন।মামুর কথা শুনে সেখানকার মানুষ মুতাসসির হল।আর আবদুল রহমান খান সাহেবও মামুর সাথে দেখা করতে আসলেন এবং তার কথা শুনে খুব মুগ্ধ হলেন।তিনি মামুকে বললেন হযরত (!) কিছু বয়ান করুন যেন মুসলমান কিছু শিখতে পারে।থানবী সাহেবের মামু বললেন-  "আমি কোথায় আর ওয়াজ কোথায়?" যখন আবদুল রহমান খান সাহেব বেশি পিড়াপিড়ি শুরু করলেন তখন তিনি বয়ান করতে রাজী হলেন এবং বয়ান শুরু করলেন।তিনি বললেন অনেক ভাবেই তো ওয়াজ করতে পারবো।আবদুল রহমান সাহেব বললেন হযরত বো তরীকায়ে খাস কিয়া হ্যায়,জিসকা ইন্তেজাম না হো ছাকে?

থানবী সাহেবের মামু বললেন- "ম্যায় পুরি তারাহ নাংনা হো কার রাস্তে ম্যায় জাউংগা (আসতাগফিরুল্লাহ) আওর বাজার সে নিকলুঙ্গা আওর ইসতারাহ সে এক সাকস মেরে আগে সে মেরে সারমগাহ কো পাকাড় কার কে খিচে আওর দুসরে সাকচ পিছে ওয়ালে জাগা অঙ্গুলী কারে।.... (আসতাগফিরুল্লাহ) আওর সাথ মে লাড়কো কি ফাউজ হো।

সবাই এটা শুনে বাহ বাহ বলে চিল্লাতে লাগলো।

তারপর তিনি বললেন- " ইয়ে সাব বাতে হোগি তো ম্যায় বায়ান আওয়াম কে সামনে বায়ান কারুঙ্গা।

(হাকিমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানবী: আল- ইফাদাত-ই ইয়াওমিয়া,জিলদ- ৫, ছাপা নং ১২৭,কিসত নং- ৩, মাকতাবা-ই দানিশ,দারুল উলুম দেওবন্দ)।

মামুর চরিত্র যদি এমন হয়,ভাগীনার (থানভী) চরিত্র কেমন হতে পারে ভাবুন একবার।

.......(চলবে)

Comments